মসজিদ এমনই এক পবিত্র স্থান যেখানে মানুষ ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকে; মানুষের আত্মশুদ্ধি, আত্মগঠন এবং নৈতিক চরিত্র গঠনে মসজিদের ইতিবাচক ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে যুবসমাজ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ লাভবান হতে পারে।
মসজিদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য আধ্যাত্মিক সাধনা ও আত্মিক প্রশান্তি লাভের স্থান। এখানে মু'মিন ব্যক্তিরা নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলো অতিবাহিতের মাধ্যমে মহান আল্লাহর নৈকট্য ও সান্নিধ্য লাভ করে থাকে।
মসজিদ নৈতিক প্রশিক্ষণ, আত্মশুদ্ধি ও আত্মসংশোধনের স্থান; মসজিদ সর্বশক্তিমান আল্লাহর সাথে বান্দার সম্পর্কের সেতুবন্ধন। যার মাধ্যমে মানুষ সুন্দর ও শান্তিময় জীবন ও সমাজ গড়ে তোলে। যে সব যুবক নিয়মিত মসজিদে যাতায়াত করে, তারা যারা মসজিদে যাতায়াত করে না, তাদের তুলনায় উত্তম চরিত্রের অধিকারী হয়ে থাকে। কারণ একজন যুবক যখন মসজিদে হাজির হয়, তখন সে এক আধ্যাত্মিক পরশ অনুভব করে। যে পরশ তাকে খোদামুখী করে। এ অবস্থাতে সে সমাজের নেতিবাচক প্রভাব থেকে নিরাপদ থাকে।
বর্তমান সমাজে পশ্চিমা সংস্কৃতির আগ্রাসন যুব সমাজকে গ্রাস করে রেখেছে। তাই এ সাংস্কৃতিক আগ্রাসন থেকে যুবসমাজকে রক্ষা করতে হলে তাকে মসজিদমুখী করা প্রয়োজন।