এমন সৌভাগ্যবান ব্যক্তি কে আছেন যিনি আল্লাহর ঘর কাবা শরীফের ভেতরে জন্মলাভ করেছেন, আবার আল্লাহর ঘরেই শত্রুর আঘাতে আহত হয়ে শাহাদাত লাভ করেন৷ তাঁর নৈতিক গুণাবলী ছিল নবী করিম (সা.) এর মতোই৷
নবুয়্যতির দায়িত্ব পাবার আগে নবীজী যেসব কিছু অপছন্দ করতেন আলী (আ.) ও সেইসব বস্তু পরিহার করে চলতেন৷ তিনি এই বিশ্বের হাকিকত কিংবা রহস্য সম্পর্কে সচেতন ছিলেন৷ কী শত্রু, কী মিত্র সবাই একটি বিষয়ে বিশ্বাস করে যে, রাসূলে খোদা (সা.) এর পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি, ন্যায়বান এবং তাকওয়াবান ব্যক্তিত্ব ছিলেন হযরত আলী (আ.)৷
ইমাম আলী (আ.)এর পবিত্র জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ইরাকের নাজাফে অবস্থিত এই পরিপূর্ণ ও মহামানবের পবিত্র মাযার বিভিন্ন প্রজাতির চার হাজার ফুল দিয়ে সুসজ্জিত করা হয়েছে।
এছাড়াও আলাভির (ইমাম আলী) মাজারের গম্বুজে "আলী হেদায়েতের প্রতীক" শিলালিপিসহ একটি পতাকা উড্ডয়ন করা হয়েছে এবং এই মহান ইমামের মাজারে আলোকসজ্জা করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা ইকনা’র দর্শনার্থীদের জন্য ইমাম আলী (আ.)এর মাজার সাজানোর কিছু ছবি প্রকাশ করা হল: