আ'ন্দোলনকারীদের মধ্যে বেশিরভাগই তরুণ। এদের মধ্যে বেশিরভাগই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। করোনা প'রিস্থিতিতে বেকার হয়ে চ'রম অর্থনৈতিক দুরাবস্থায় পড়ে শেষ পর্যন্ত তারা রাস্তায় নেমেছেন বলে বি'ক্ষোভকারীরা জানান। সরকারি প্রকল্পের টাকা দিতে দেরি করায় তাদের দু'র্ভোগ আরও বেড়েছে বলে জানান।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শব্দযন্ত্র ও আলোসজ্জার কাজ করা একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মিশেল গেইস্ট কাসিফ বলেন, আমার প্রতিষ্ঠানে ৪০ কর্মী আছে। কয়েক মাস ধরে তাদের বেতন দিতে পারছি না।
করোনা প'রিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত সরকারের উচিত আমাদের আর্থিক প্রণোদনা দিয়ে টিকিয়ে রাখা। মার্চ থেকে এ পর্যন্ত তার কর্মীদের বেতন দিতে পারছেন না বলে জানান মিশেল গেইস্ট।
ইহুদিবাদী দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত শুক্রবার বি'ক্ষোভকারীদের দাবি মেনে নেয়ার কথা জানালেও আ'ন্দোলন থামছে না। ইসরাইলে মার্চের মাঝামাঝি থেকে করোনার বিস্তার ঠে'কাতে কঠোর লকডাউন জা'রি করা হয়। ফলে দেশটিতে বেকারত্ব বেড়ে ২১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। করোনায় এ পর্যন্ত ৩৫৪ জন মা'রা গেছে ইসরাইলে।
সূত্র: mtnews24